মিজানুর রহমান আজহারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সালাফিপিডিয়া থেকে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা দৃশ্যমান সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
 
৭৫ নং লাইন: ৭৫ নং লাইন:
* [[জাগো নিউজ]]-এ ''[https://www.jagonews24.com/m/topic/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80 মিজানুর রহমান আজহারী]'' সম্পর্কে সংবাদ ও প্রতিবেদনের সংগ্ৰহ।
* [[জাগো নিউজ]]-এ ''[https://www.jagonews24.com/m/topic/%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%80 মিজানুর রহমান আজহারী]'' সম্পর্কে সংবাদ ও প্রতিবেদনের সংগ্ৰহ।
*
*
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯০-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯০-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামি ব্যক্তিত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামি ব্যক্তিত্ব]]
৮৮ নং লাইন: ৮৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ইসলামপন্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ইসলামপন্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ওয়াজ মাহফিলের বক্তা]]
[[বিষয়শ্রেণী:ওয়াজ মাহফিলের বক্তা]]
[[en:Mizanur Rahman Azhari]]

০২:২৩, ১৫ মার্চ ২০২৫ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

মিজানুর রহমান আজহারী (২৬ জানুয়ারি ১৯৯০) একজন বাংলাদেশি ইসলামি বক্তা, ধর্ম প্রচারক ও লেখক।[১][২] তিনি ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমে বাংলাদেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।[৩][৪][৫] তিনি নিজেকে মধ্যমপন্থী ইসলামী আলোচক দাবি করেন এবং আলোচনা করে থাকেন।[৬][৭][৮][৯]

প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

মিজানুর রহমানের পিতা একজন মাদ্রাসা শিক্ষক ও মাতা গৃহিণী।[১০] ১৯৯০ সালের ২৬ জানুয়ারি ঢাকা জেলার ডেমরা থানায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস কুমিল্লা জেলার মুরাদনগরের পরমতলা গ্রামে।[৭] তিনি ছোট বেলা থেকে মাদরাসায় পড়াশোনা করেন। পরে তিনি আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি পান। মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার কারণে তার নামের সাথে ‘আজহারী’ উপাধি যুক্ত হয়েছে।[৭]

মিজানুর রহমান ২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন। তার দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে।[৭]

শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

আজহারী দারুন্নাজাত সিদ্দিকিয়া কামিল মাদরাসা থেকে যথাক্রমে ২০০৪ সালে দাখিল ও ২০০৬ সালে আলিম পাশ করেন। তিনি উভয় পরীক্ষাতেই বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডে মেধাতালিকায় শীর্ষ স্থান অধিকার করেন। ২০০৭ সালে ইসলামি ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত মিশরীয় সরকারের স্কলারশিপ পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। পরবর্তীকালে তিনি মিশরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে তাফসির ও কুরআনভিত্তিক বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করেন। সেখান থেকে গ্র‍্যাজুয়েশন শেষ করে মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তার এমফিলের গবেষণার বিষয় ছিল ‘হিউম্যান এম্ব্রায়োলজি ইন দ্য হোলি কুরআন’ (পবিত্র কুরআনে মানব ভ্রূণবিদ্যা)। তারপর একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন।[৭][১১][১২] তিনি ‘হিউম্যান বিহ্যাভিয়ারেল ক্যারেক্টারইসটিক্স ইন দ্য হোলি কুরআন অ্যান্ড অ্যানালিটিক্যাল স্টাডি’ (পবিত্র কুরআন ও বিশ্লেষণী গবেষণায় মানব আচরণগত বৈশিষ্ট্য)-এর ওপর ২০২১ সালের ডিসেম্বরের শেষের দিকে ভাইভার মাধ্যমে সফলভাবে পি.এইচ.ডি. গবেষণা সম্পন্ন করেন।[১৩][১৪][১৫][১৬]

কর্মজীবন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

আজহারী ২০১০ সালে ইসলামি গজল ও কিরাত দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি এটিএন বাংলা টিভির একটি ইসলামি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। ২০১৫ সালের শুরুর দিকে তিনি ওয়াজ-মাহফিল নিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন।[১৭][১৮][১৯][২০] বৈশাখী টেলিভিশনে ‘ইসলাম ও সুন্দর জীবন’ শিরোনামের একটি অনুষ্ঠান করেছেন।[৭]

জনপ্রিয়তা[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

ইসলাম ধর্মের অনুশাসন মেনে চলেও নিজেকে সমসাময়িকভাবে উপস্থাপন করা ও কুরআন-হাদিস বিষয়ক সহজ-সাবলীল ও গবেষণাধর্মী আলোচনার কারণে অল্প সময়ে তিনি বাংলাদেশের মুসলিম বিশেষত মুসলিম তরুণ সম্প্রদায়ের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তার মাহফিলে প্রায়শই তার মাধ্যমে বিভিন্ন ভিন্ন ধর্মাবলম্বী ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হন।[২১] তার তাফসির মাহফিলে সাধারণ মুসলিম ও তরুণদের ব্যাপক জনসমাগম দেখা যায়।[৪][২২][২৩][২৪]

বই[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

আজহারির প্রথম বই "ম্যাসেজ : আধুনিক মননে দ্বীনের ছোঁয়া" ২০২১ সালের অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়।[২৫]

আজহারির দ্বিতীয় বই "আহ্বান : আধুনিক মননে আলোর পরশ" ২০২২ সালে প্রকাশিত হয়।

তার লেখা তৃতীয় বই "রিফ্লেকশন ফ্রম সূরা ইউসুফ" প্রকাশিত হয়। সর্বশেষ তার চতুর্থ বই প্রকাশিত হয় "জেগে ওঠো আবার"[২৬]

সমালোচনা[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে ১২ জন ভারতীয় হিন্দু অবৈধ ভিসায় বাংলাদেশে এসে তার হাতে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলিম হলে তিনি গণমাধ্যমে সমালোচিত হন।[২৭] দেশবিরোধী বক্তব্যের অভিযোগ এনে বিভিন্ন স্থানে তার মাহফিল এক ও একাধিকবার নিষিদ্ধ হয়েছে।[২৮][২৯] ২০২০ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে তাকে দেশবিরোধী মন্তব্য প্রদানকারী বলে এক সাংসদ কর্তৃক দাবি করা হয়।[৩][৩০] একই সময়ে ‘‘ঘরে ঘরে সাঈদীর জন্ম হোক’’ বলে মন্তব্য করায় বাংলাদেশের সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ তাকে "বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর প্রোডাক্ট" বলে অভিহিত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মন্তব্য করেন।[৫][৬]

২০২১ সালে অক্টোবরে লন্ডনে আই অন টিভির আমন্ত্রণে ইসলামি কনফারেন্সে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও যুক্তরাজ্যে 'হোম অফিস' ধর্মীয়ভাবে অন্য ধর্মকে আঘাত করা ও ঘৃণা বক্তব্য ছড়ানোর অভিযোগে তাকে যুক্তরাজ্যে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়।[৩১] প্রবেশের নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে মামলার করা হলেও ভিসা বাতিলের পক্ষে রায় দেয় আদালত।[৩২]

২০২৩ সালের ৬ ডিসেম্বর আজহারীর টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ফিলিস্তিন - ইসরাইল নিয়ে করা একটি টুইট নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়। পরবর্তীকালে ৮ ডিসেম্বর তিনি টুইটের ব্যাখ্যা দেন, তিনি বলেন,টেমপ্লেট:উক্তি

দেশ ত্যাগ ও প্রত্যাবর্তন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

তাফসির মাহফিলে তার উপস্থিততে রেকর্ড সংখ্যক মানুষ উপস্থিত হওয়া এবং মাহফিলে, দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর উদাহরণ দেয়া নিয়ে সরকারে বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিরা সমালোচনা করতে থাকে। পরবর্তী তাকে নিয়ে একধরনের সঙ্কা তৈরি হলে তিনি ২০২০ সালের ২৯ জানুয়ারিতে ফেসবুকে এক পোস্ট দিয়ে মালেশিয়ায় পাড়ি জমান। যেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন উচ্চতর গবেষণার উদ্দেশ্যে গেছেন বলে জানিয়েছেন। বাংলাদেশের পটপরিবর্তনের পর সাড়ে চার বছর পর গত ২রা অক্টোবর বুধবার দেশে ফিরে আসেন।

সম্মাননা[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]

  1. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  2. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  3. ৩.০ ৩.১ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  4. ৪.০ ৪.১ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  5. ৫.০ ৫.১ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  6. ৬.০ ৬.১ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  7. ৭.০ ৭.১ ৭.২ ৭.৩ ৭.৪ ৭.৫ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  8. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  9. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  10. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  11. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  12. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  13. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  14. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  15. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  16. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  17. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  18. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  19. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  20. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  21. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  22. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  23. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  24. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  25. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  26. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  27. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  28. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  29. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  30. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  31. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  32. স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
  33. ৩৩.০ ৩৩.১ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।