ইসলাম ও হস্তমৈথুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Sharif Uddin (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
ইসলামী ধর্মগ্রন্থ কুরআনে বিশেষভাবে "[[ | ইসলামী ধর্মগ্রন্থ কুরআনে বিশেষভাবে "[[হস্তমৈথুন]]" এ কথা উল্লেখ করা হয়নি তবে [[আল্লাহ|আল্লাহ তাআলা বলেন]]।[[File:Masturbation in Islam.jpg|thumb|Masturbation in Islam]] | ||
যাদের বিবাহের সামর্থ্য নেই, আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে।” (সূরা নুর ৩৩ আয়াত) | যাদের বিবাহের সামর্থ্য নেই, আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে।” (সূরা নুর ৩৩ আয়াত) |
১৫:২৫, ৮ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ইসলামী ধর্মগ্রন্থ কুরআনে বিশেষভাবে "হস্তমৈথুন" এ কথা উল্লেখ করা হয়নি তবে আল্লাহ তাআলা বলেন।

যাদের বিবাহের সামর্থ্য নেই, আল্লাহ তাদেরকে নিজ অনুগ্রহে অভাবমুক্ত না করা পর্যন্ত তারা যেন সংযম অবলম্বন করে।” (সূরা নুর ৩৩ আয়াত)
হস্তমৈথুন একটি ব্যতিক্রম ছাড়া সর্বাবস্থায় হারাম, যা হলো এমন পরিস্থিতি যখন হস্তমৈথুন না করলে জিনা থেকে বাচার আর কোন উপায় থাকে না তখন, কারণ জিনা ও হস্তমৈথুনের মধ্যে জিনা বড় গুনাহ। আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া, ইউসুফ আল কারযাভি, ইমাম হোসাইন, আমানুল্লাহ মাদানী, জাকির নায়েক, সকলে এব্যাপারে একমত, যা আহমদ ইবনে হাম্বলের মত ছিল। হস্তমৈথুনের বিকল্পগুলো যথাক্রমে বিয়ে করা, রোজা রাখা, যৌন উত্তেজক বিষয় বর্জন করা, ফরজ ও হারাম মেনে চলা, পবিত্র অবস্থায় থাকা, আল্লাহর সাথে সরাসরি সম্পরকের মাধ্যমে আল্লাহর নিকটবর্তী হওয়া, হালাল কাজে ব্যস্ত থাকা।