তাকওয়া
তাকওয়া (টেমপ্লেট:Lang-ar) শব্দের অর্থ বিরত থাকা, বেঁচে থাকা, নিষ্কৃতি লাভ করা, ভয় করা, নিজেকে রক্ষা করা। ব্যবহারিক অর্থে: দ্বীনদারি, ধার্মিকতা, পরহেজগারি, আল্লাহভীতি, খোদাভীতি, আত্মশুদ্ধি , আল্লাহ ও সত্যের প্রতি সচেতন এবং পরিজ্ঞাত হওয়া, "ধর্মপরায়ণতা, আল্লাহর ভয়" ইত্যাদি বোঝায়।
সর্বাবস্থায় আল্লাহ তাআলাকে ভয় করে হারাম থেকে বেঁচে থাকা এবং তাঁর হুকুম-আহকাম মেনে চলাই হল তাকওয়া।[১] অন্যকথায় সকল প্রকার হারাম থেকে নিজেকে রক্ষা করে কুরআন সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করাকে তাকওয়া বলা হয়।
এটি প্রায়শই কুরআনে পাওয়া যায়। যারা তাকওয়া অনুশীলন করে — ইবনে আব্বাসের ভাষায়, "আল্লাহর সাথে শিরক পরিহার করে এবং তাঁর আনুগত্যে কাজ করে এমন বিশ্বাসী"- তাদের বলা হয় মুত্তাকি (টেমপ্লেট:Lang-ar, আল-মুত্তাকিন, ধার্মিক) বা তাক্বী (টেমপ্লেট:Lang-ar)।
শব্দতত্ত্ব[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
"তাকওয়া" শব্দটি ওয়াকা (টেমপ্লেট:Lang-ar) ক্রিয়া থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যার আক্ষরিক অর্থ আত্মরক্ষা, সংরক্ষণ, সুরক্ষা, ঢাল ইত্যাদি। আরবি শব্দ তাকওয়া মানে "সহনশীলতা, ভয় এবং বিরত থাকা। সূরা লাইল এর ৮ নং আয়াত অনুযায়ী তাকওয়ার বিপরীত হলো ইস্তিগনাহ (টেমপ্লেট:Lang-ar), এটি আরবি ক্রিয়ামূল গনী (টেমপ্লেট:Lang-ar) থেকে এসেছে, যার অর্থ অভাবমুক্ত হওয়া, সুতরাং ইস্তিগনাহর যে সকল অর্থ হতে পারে বা যে সকল আভিধানিক অর্থ পাওয়া গিয়েছে সে অনুযায়ী এর ইসলামী অর্থ হলো আল্লাহর সীমা থেকে মুক্ত হওয়া, বেপরোয়া আচরণ করা, বাড়াবাড়ি করা, সীমালঙ্ঘন করা, দুঃসাহস দেখানো, দায়িত্ব পালনে অবহেলা করা ইত্যাদি।
ইসলামিক উৎস থেকে শব্দটির কিছু বর্ণনা অন্তর্ভুক্ত:
- "আল্লাহর চেতনা... ধার্মিকতা, আল্লাহর ভয়, আল্লাহর প্রতি ভালবাসা এবং আত্মসংযম"।
- "আল্লাহর-চেতনা বা খোদাভীরু তাকওয়া", "পুণ্য", "সতর্কতা"।
- আল্লাহর ভয়, "সতর্ক থাকা, পরকালে নিজ স্থান জেনে রাখা"। তাকওয়ার "প্রমাণ" হল আল্লাহর "ভয় পাওয়ার অভিজ্ঞতা", যা "একজন ব্যক্তিকে অন্যায় কাজ থেকে সতর্ক থাকতে অনুপ্রাণিত করে" এবং আল্লাহকে খুশি করে এমন কাজ করতে আগ্রহী করে।
- আক্ষরিক অর্থে "রক্ষা করা"। সাধারণভাবে, নিজেকে "আল্লাহর ক্রোধ থেকে" রক্ষা করার জন্য "আল্লাহ যা নিষেধ করেছেন তাতে লিপ্ত না হওয়া"।
- "হৃদয়ের একটি উচ্চ অবস্থা, যা একজনকে আল্লাহর উপস্থিতি এবং তাঁর জ্ঞান সম্পর্কে সচেতন রাখে।" তাকওয়া সেই ব্যক্তিকে অনুপ্রাণিত করে যে এটি "সৎ কাজ করতে" এবং নিষিদ্ধ কাজগুলি এড়িয়ে চলতে নিজের মাঝে ধারণ করে।
- এরিক ওহল্যান্ডারের মতে, কুরআনিক আরবীতে, তাকওয়া বলতে বোঝায় আল্লাহর অসন্তুষ্ট করা থেকে নিজেকে রক্ষা করার পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহকে ভয় করা।
- (আল্লাহর দেওয়া) নিরাপদ সীমার ভেতরে থেকে নিজেকে রক্ষা করা।
কুরআন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
এরিক ওহল্যান্ডারের মতে, "তাকওয়া" শব্দটি কুরআনে ১০০ বারের বেশি ব্যবহৃত হয়েছে। [২] "অক্সফোর্ড ডিকশনারি অফ ইসলাম" অনুসারে, "তাকওয়া" শব্দটি এবং এর থেকে উৎপন্ন শব্দসমূহ কুরআনে "২৫০ বারের বেশি" উপস্থিত হয়েছে।[৩]
কুরআনে তাকওয়ার ফজিলত[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
তাকওয়া দ্বারা, একজন ব্যক্তিকে কষ্ট থেকে রক্ষা করা হয়, সন্দেহ দূর করা হয়, এবং আল্লাহ তার জন্য সমস্ত দুঃখ থেকে মুক্তি এবং সমস্ত বিপদ থেকে মুক্তির পথ তৈরি করেন এবং তার জন্য এমন জায়গা থেকে রিজিকের ব্যবস্থা করেন যেখান থেকে তিনি আশাও করেন না। পাশাপাশি আল্লাহ তাকে ফোরকান বা জ্ঞানচক্ষু বা বিবেক[৪] দান করেন যার দ্বারা সে হক ও বাহিল পার্থক্যকারী হিতাহিত জ্ঞান লাভ করে। কুরআনে এসেছে, টেমপ্লেট:উক্তি
কুরআনে তাকওয়ার বিনিময়ে আল্লাহর দেওয়া যে ফজিলতগুলোর কথা এসেছে তার মধ্যে ইহকালীন ফজিলতগুলো হলঃ
- আল্লাহর হিদায়েত লাভ হওয়া [সূরা বাকারা: (১-২)]
- আল্লাহর রহমত লাভ [সূরা আরাফ: (১৫৬)]
- আল্লাহর মহব্বত লাভ [সূরা আলে ইমরান: (৭৬)]
- পার্থিব জগতে আল্লাহর সংঘ ও সাথীত্ব অর্জন [সূরা হাদীদ: (৪)], [সূরা মুজাদিলা: (৭)], [সূরা তওবা: (৪০)], [সূরা নাহাল: (১২৮)], [সূরা বাকারা: (১৯৪)]
- শুভ পরিণতি বা শেষ ফল লাভ [সূরা ত্বহা: (১৩২)], [সূরা সাদ: (৪৯)], [সূরা হুদ: (৪৯)]
- পার্থিব জগতে সুসংবাদ লাভ [সূরা ইউনুস: (৬৩-৬৪)]
- পার্থিব জগতে কাজ সহজ হওয়া [সূরা লাইল: (৫-৭)]
- কষ্টের জীবন থেকে মুক্তি পাওয়া এবং এমন জায়গা থেকে রিযক লাভ করা, যা কল্পনার ঊর্ধ্বে। [সূরা তালাক: (২-৩)]
- দুনিয়াবাসীর তাকওয়ার ফলে আসমান ও যমিনের বরকত উন্মুক্ত হওয়া [সূরা আরাফ: (৯৬)]
- আমল বিশুদ্ধ হওয়া ও গ্রহণযোগ্যতা লাভ করা এবং পাপ মোচন হওয়া। [সূরা আহযাব: (৭০-৭১)]
- দুনিয়া ও আখেরাতের কোন প্রতিদান নষ্ট না হওয়া [সূরা ইউসুফ: (৯০)]
- শয়তানের সব অনিষ্ট থেকে সুরক্ষা [সূরা আরাফ: (২০১)]
- কাফেরদের অনিষ্ট থেকে নিরাপত্তা লাভ [সূরা আলে ইমরান: (১২০)]
- মুসিবত ও দুশমনের মোকাবিলার মুহূর্তে আসমান থেকে সাহায্য অবতীর্ণ হওয়া [সূরা আলে ইমরান: (১২৩-১২৫)]
- মুসিবত ও সীমালঙ্ঘন থেকে নিরাপত্তা লাভ [সূরা মারইয়াম: (১৭-১৮)]
- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সামনে আদব প্রদর্শনে সক্ষম হওয়া [সূরা হুজুরাত: (৩)]
- আল্লাহর নিদর্শনাবলীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে সক্ষম হওয়া। [সূরা হাজ্জ: (৩২)]
- ফুরকান (হক ও বাতিল এবং সত্য ও মিথ্যা পার্থক্য করার জ্ঞান) লাভ করা [সূরা আনফাল ৮:২৯] [সূরা হাদীদ: (২৮)]
- ইলম ও জ্ঞান অর্জন [সূরা বাকারা: (২৮২)]
- অন্তরের সংকীর্ণতা (شُّحَّ, শুহহা) থেকে মুক্ত হওয়া [তাগাবুন : ১৬]
- যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে তারা মুত্তাকী নারীদের ওপর লোভ করার সুযোগ ও সাহস পায় না [সূরা আহযাব: (৩২)]
- মুত্তাকীরা অসিয়ত ও ভাগ-বণ্টনে কারো ওপর যুলুম করে না [সূরা বাকারা: (১৮০)]
- মুত্তাকী পুরুষদের থেকে তালাক প্রাপ্ত নারীদের জরুরী খোর-পোষ ও বরণ-পোষণ লাভ [সূরা বাকারা : (২৪১)]
পরকালীন উপকারিতাগুলো হলো:
- আখেরাতে আল্লাহর নিকট সম্মান লাভ হবে। [সূরা হুজুরাত: (১৩)]
- আখিরাতে সফলতা ও কামিয়াবির চাবিকাঠি হবে। [সূরা হুজুরাত: (৫২)]
- কিয়ামতের দিন আল্লাহর শাস্তি থেকে নাজাত মিলবে। [সূরা মারইয়াম: (৭১-৭২)] [সূরা লাইল: (১৭)]
- আমল কবুল হবে। [সূরা মায়েদা: (২৭)]
- জান্নাতের মিরাস ও উত্তরাধিকার লাভ হবে। [সূরা মারইয়াম: (৬৩)]
- আখেরাতে জান্নাতে সুদৃঢ় প্রাসাদ থাকবে, যার উপরেও থাকবে প্রাসাদ, তার নিচ দিয়ে নদী প্রবাহিত।[সূরা যুমার: (২০)] [টীকা ১]
- কিয়ামতের দিন পুনরুত্থানের মুহূর্তে, হাশরের ময়দানে, চলার পথে ও বসার স্থানে কাফেরদের উপরে অবস্থান করবে। তারা জান্নাতের সুউচ্চ স্থানে সমাসীন হবে। [সূরা বাকারা: (২১২)]
- আখেরাতে জান্নাত লাভ হবে [সূরা আলে ইমরান: (১৩৩)] [সূরা মায়েদা: (৬৫)]
- আখেরাতে গুনাহের কাফফারা হবে। [সূরা মায়েদা: (৬৫)]
- আখেরাতে মনের চাহিদা পূরণ হবে ও চোখের শীতলতা লাভ হবে।[সূরা নাহাল: (৩১)]
- আখেরাতে ভয় ও পেরেশানি দূর হবে এবং কিয়ামতের দিন কোন অনিষ্ট মুত্তাকীকে স্পর্শ করতে পারবে না। [আল-জুমার : ৬০] [সূরা ইউনুস: (৬২-৬৩)]
- কিয়ামতের দিন অভিযাত্রী দল হিসেবে (বর যাত্রীর ন্যায়) উপস্থিত করা হবে। তারা বাহনে চড়ে আল্লাহর সামনে উপস্থিত হবে, এরাই সর্বোত্তম অভিযাত্রী। [সূরা মারইয়াম: (৮৫)][৫]
- আখেরাতে জান্নাত কাছে নিয়ে আসা হবে। [সূরা শুআরা: (৯০)] [সূরা ক্বাফ: (৩১)]
- আখেরাতে পাপী ও কাফেরদের বরাবর হবে না। [সূরা সাদ: (২৮)]
- সকল বন্ধুত্ব কিয়ামতের দিন শত্রুতায় পরিণত হবে, শুধু মুত্তাকীদের বন্ধুত্ব ব্যতীত। [সূরা যুখরুফ: (৬৭)]
- আখেরাতে নিরাপদ স্থান, জান্নাত ও ঝর্ণাধারা থাকবে। [সূরা দুখান: (৫১-৫৬)]
- আখেরাতে আল্লাহর নিকট তাদের তাকওয়া অনুপাতে বিভিন্ন আসন থাকবে। [সূরা কামার: (৫৪-৫৫)]
- আখেরাতে বিভিন্ন নহরে গমন করতে পারবে। যেমন পরিচ্ছন্ন পানির নহর, সুস্বাদু দুধের নহর যার স্বাদ কখনো নষ্ট হবে না এবং মজাদার শরাব, যা পানকারীদের জন্য হবে সুপেয়। [সূরা মুহাম্মদ: (১৫)] [টীকা ২]
- আখেরাতে তাকওয়ার ফলে মুত্তাকীরা জান্নাতের বৃক্ষসমূহের তলদেশ দিয়ে বিচরণ করবে ও তার ছায়া উপভোগ করবে। [সূরা মুরসালাত: (৪১-৪৩)]
- আখেরাতের মহাভীতির কারণে পেরেশান হবে না। তাদের সাথে ফেরেশতারা সাক্ষাত করবে সূরা ইউনুস: (৬২-৬৪) [সূরা আম্বিয়া: (১০৩)]
- আখেরাতে রয়েছে চমৎকার ঘর। [সূরা নাহাল: (৩০)]
- আখেরাতে তাদের নেকি ও প্রতিদান বহুগুন বর্ধিত করা হবে। [ সূরা হাদীদ: (২৮)]
হাদীস[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
ফিকহ[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
তাফসির ইবনে কাসির এর মতে তাকওয়ার মূল অর্থ হল কোনটি আল্লাহ অপছন্দ করেন তা এড়ানো। উমর বিন খাত্তাব, উবাই ইবনে কাবকে তাকওয়ার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জবাবে বললেন, "আপনি কি কখনো এমন পথে হেঁটেছেন যেখানে কাঁটা বিছানো রয়েছে?" উমর বললেন, হ্যাঁ। উবাই জিজ্ঞাসা করলেন, "তখন আপনি কি করেছেন?" এর উত্তরে উমর বললেন, আমি অনেক সচেতনতার সাথে পথ চলেছি যাতে কাঁটা থেকে নিরাপদে থাকা যায় ।" উবাই বলেন, "এটিই তাকওয়া, জীবনের বিপজ্জনক যাত্রার মধ্য দিয়ে নিজেকে পাপ থেকে রক্ষা করা, যাতে পাপের দ্বারা আবদ্ধ না হয়ে সবসময় সতর্কতার সাথে থেকে যাত্রা সফলভাবে শেষ করা যায়"।[৬]
ওমর বিন আবদুল আজিজ বলেন, "দিনে রোজা রাখা বা রাত জেগে ইবাদত করার নাম তাকওয়া নয়; বরং তাকওয়া হলো আল্লাহ যা ফরজ করেছেন তা মানা এবং যা হারাম করেছেন তা থেকে দূরে থাকা।"[৭]
ইবনে তাইমিয়া বলেন, "তাকওয়া হচ্ছে আল্লাহ যা আদেশ করেছেন তা প্রতিপালন করা এবং যা নিষেধ করেছেন, তা পরিত্যাগ করা।"[৮]
জারুল্লাহ যামাখশারী বলেন, “ইসলামী শরীআতের পরিভাষায় মুত্তাকী হল ঐ ব্যক্তি, যে নিজ সত্তাকে রক্ষা করে এমন বিষয় থেকে, যার জন্য সে শাস্তির উপযোগী হয়ে যায়; সেটি করণীয় হোক বা বর্জনীয়।"[৯]
ফিকহ (ইসলামী আইনশাস্ত্র) এর কমপক্ষে একটি জনপ্রিয় রচনায় "কিতাবুত তাকওয়া বা তাকওয়ার বই", যা হারাম (নিষিদ্ধ) বিষয় সম্পর্কে নিষেধ করেছে, মাকরুহ (নিরুৎসাহিত) এবং "ইসলামের স্তম্ভগুলি" এর বাইরে বিষয়গুলিও নিষিদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে: খাবার, পোশাক, যৌনতার সাথে সম্পর্কিত জিনিসগুলি ("ব্যক্তিগত বিষয়গুলি"), সংগীত, পরনিন্দা, খারাপ কথা, খারাপ সঙ্গ, দাড়ি ছাঁটাই ইত্যাদি।[১০]
আরও দেখুন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
টীকা[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
- স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
- উপদেশ: আল্লাহভীতি - আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ - বাংলা হাদিস ডট কম
- ↑ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
- ↑ Erik S. Ohlander. "Fear of God (taqwa) in the Qur'an: Some Notes on Semantic Shift and Thematic Context." Journal of Semitic Studies 50.1 (2005): 137-52. Print.
- ↑ টেমপ্লেট:Cite book
- ↑ টেমপ্লেট:বই উদ্ধৃতি
- ↑ ইবনে কাসীর রহ. নুমান ইব্ন বাশির রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন: ( كنا جلوساً عند علي فقرأ هذه الآية: يَوْمَ نَحْشُرُ الْمُتَّقِينَ إِلَى الرَّحْمَنِ وَفْدًا.. قال: لا والله ما على أرجلهم يحشرون، ولا يحشر الوفد على أرجلهم، ولكن بنوق لم ير الخلائق مثلها، عليها رحائل من ذهب، فيركبون عليها حتى يضربوا أبواب الجنة ). আমরা আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু নিকট বসে ছিলাম, তিনি আমাদেরকে উপরোক্ত আয়াত তিলাওয়াত করে শুনালেন। তিনি বললেন: আল্লাহর শপথ, তারা তাদের পায়ে ভর করে হাশরের ময়দানে উপস্থিত হবে না। আর অভিযাত্রীদের পায়ে হেঁটে উপস্থিত করানো হয় না, বরং এক ধরণের বাহন থাকবে, অনুরূপ বাহন কেউ দেখেনি। তার উপর স্বর্ণের শিবিকা থাকবে, তার উপর চড়ে তারা জান্নাতের দরোজাসমূহ অতিক্রম করবে।
- ↑ টেমপ্লেট:বই উদ্ধৃতি
- ↑ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
- ↑ টেমপ্লেট:বই উদ্ধৃতি
- ↑ স্ক্রিপ্ট ত্রুটি: "উদ্ধৃতি" নামক কোনো মডিউল নেই।
- ↑ ফিকহের প্রয়োজনীয় হানাফী হাতবই, মাওলানা ইউসুফ তালাল আলী আল-আমরিকির রচিত 'কাজী থানা উল্লাহর মা লা বুদা মিনহু' এর একটি অনুবাদ, (কাজী পাবলিকেশনস, লাহোর, পাকিস্তান), পাতা ১৫০-১৬৮
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "টীকা" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="টীকা"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি